Skip to content

Latest commit

 

History

History
78 lines (49 loc) · 6.67 KB

README.md

File metadata and controls

78 lines (49 loc) · 6.67 KB

Proxy

এখানে আমরা উক্ত বিষয়গুলো আলোচনা করব।

Forward Proxy and Reverse Proxy

প্রক্সি কে ২ ভাগে ভাগ করা যায়, ফরওয়ার্ড প্রক্সি এবং রিভার্স প্রক্সি।

ফরওয়ার্ড প্রক্সি হল, এক বা একাধিক ক্লায়েন্ট যখন ইন্টারনেট সার্ভারে সরাসরি রিকুয়েস্ট না করে একটি প্রক্সি সার্ভারে রিকুয়েস্ট করবে এবং সেই প্রক্সি সার্ভার সরাসরি ইন্টারনেটের মাধ্যমে সার্ভারকে রিকুয়েস্ট করবে। ফরওয়ার্ড প্রক্সি-তে সার্ভার জানবে না কোন ক্লায়েন্ট তাকে রিকুয়েস্টটি দিয়েছে।

Forward Proxy

ফরওয়ার্ড প্রক্সির ব্যবহার করার সুবিধা হল,

  • কিছু স্পেসিফিক সাইট ব্লক করা যেতে পারে, যাতে ক্লায়েন্ট এক্সেস করতে না পারে।
  • Caching এর জন্য ফরওয়ার্ড প্রক্সি ব্যবহার করা যায়।

রিভার্স প্রক্সি হল, ক্লায়েন্ট ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রক্সি সার্ভারে রিকুয়েস্ট করবে এবং সেই প্রক্সি সার্ভার বলে দিবে এক বা একাধিক সার্ভারের মধ্যে কোন সার্ভার রিকুয়েস্ট টা নিবে, যার ফলে ক্লায়েন্ট কখোনই জানতে পারবে না কোন সার্ভার তাকে রিকুয়েস্টটি নিয়েছে।

Reverse Proxy

রিভার্স প্রক্সির ব্যবহার করার সুবিধা হল,

  • Load Distribution: Reverse proxy সবসময় client থেকে আসা request গুলোকে multiple backend server এর মধ্যে distribute করে।
  • High Availability: Multiple সার্ভার থাকার ফলে Distribution করার মাধ্যমে আমরা High Availability নিশ্চিত করতে পারি।
  • Security: Reverse Proxy তে যখন রেসপন্স ক্লায়েন্ট কে দেয়া হয় তখন সার্ভারের ইনফরমেশন/ip সাথে করে দেয়া হয় না সেজন্য সার্ভার secured থাকে।
  • SSL/TLS Encryption and Decryption: Reverse Proxy SSL/TLS Encryption এবং Decryption করে থাকে।

Load Balancing

আমরা যদি প্রাক্টিকালি বলতে যাই, লোড ব্যালেন্সিং একটি টেকনিক যা আমাদের ক্লায়েন্ট রিকুয়েস্টগুলোকে একাধিক সার্ভারের মধ্য থেকে এক একটি সার্ভারে ডিসট্রিবিউট করতে পারে। উদাহরণ হল, NGINX।

Why Load Balancing

ধরুন আমাদের একটি ওয়েবসাইট আছে, যেখানে ইউজাররা ভালোভাবে ব্যবহার করতে পারছে,

Load Balancing

এখন আমাদের ওয়েবসাইটে কোন একসময় প্রচুর ইউজার ব্যবহার করা শুরু করল,

Load Balancing

এত সংখ্যক ইউজারের লোড সহ্য করতে না পেরে সার্ভার ক্রাশ করতে পারে। এই প্রবলেম সমাধানের জন্য লোড ব্যালেন্সিং করা হয়।

লোড ব্যালেন্সিং হল ইউজারের রিকুয়েস্টকে ওয়েবসাইটের একাধিক সার্ভারের মধ্যে যেকোন একটিতে ডিসট্রিবিউট করা।

Load Balancing

এতেকরে আমরা অত্যাধিক ইউজারের লোড নিয়ন্ত্রণ করতে পারি, এবং আমাদের সাইট ক্রাশ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

Load Balancer সাধারণত ৩টি পদ্ধতিতে মেনে চলে লোড ডিসট্রিবিউট করতে পারে, রাউন্ড রবিন, লোড বেইজড ডিসট্রিবিউশন এবং রিসোর্স বেইজড ডিসট্রিবিউশন।

Advantages of Load Balancer

লোড ব্যালেন্সার ব্যবহারের সুবিধা হল,

  • স্কেলেবিলিটি (Scalability), লোড ব্যালেন্সার হরাইজন্টাল স্কেলিং পদ্ধতি ব্যবহার করে আমাদের ওয়েবসাইটকে স্কেল করে থাকে।
  • এভাইল্যাবিলিটি (Availability), কোন সার্ভার যদি কোন কারণে নষ্ট হয়ে যায় লোড ব্যালেন্সারের সেই রিকুয়েস্টকে অন্য সার্ভারে ট্রান্সফার করতে পারবে।

Resources